টাঙ্গাইল-৬ আসনের

নির্বাচনের ঘোষনা দিলেন সৈয়দ মাহমুদুল ইলাহ্ (লিলু)

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ০৬:৪০ পিএম, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৭ | ৫০০

লাখো শহীদের রক্তের বিনিময়ে প্রতিষ্ঠিত জাতীর পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার লক্ষে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টাঙ্গাইল-৬ (নাগরপুর- দেলদুয়ার) আসনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করেছেন সৈয়দ মাহমুদুল ইলাহ্ (লিলু)।

এ লক্ষে ইতমধ্যেই দেলদুয়ার ও নাগরপুর উপজেলার ১৮টি ইউনিয়নে গণসংযোগ ও ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করেছেন তিনি। এলাকার সাধারণ মানুষের নানাবিধ সমস্যার সমাধান, অবহেলিত সমাজ ব্যবস্থার উন্নয়ন, শিক্ষার উন্নয়ন, সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সহ বঙ্গবন্ধু কন্যা ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত রুপকল্প - ২০৪১ বাস্তবায়নের জন্য একযোগে কাজ করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তিনি।

জানা যায়, সৈয়দ মাহমুদুল ইলাহ্ (লিলু) দেলদুয়ার ও নাগরপুর উপজেলায় প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চল ঘুরে অসহায় মানুষের খোজ খবর নিয়ে পথ সভা ও সমাবেশ করে যাচ্ছেন। রাখছেন আসনের আওয়ামীলীগের তৃনমূল, উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামীলীগসহ দলীয় প্রতিটি সংগঠণের নেতাকর্মীসহ স্থানীয় জনসাধারণের সৌজন্য সাক্ষাৎ।

তিনি ব্যক্তিজীবনে মেহনতি মানুষের বন্ধু, স্পষ্ট বাদী, অন্যায়ের প্রতিবাদকারী, নির্ভীক সাংবাদিক ও উদীয়মান শিল্পপতি।

আলোকিত প্রজন্মকে মাহমুদুল ইলাহ্ (লিলু) বলেন, সুশাসন, জনগনের সক্ষমতা ও ক্ষমতায়ন হবে এই অগ্রযাত্রার মূল মন্ত্র। অতিতের অন্ধকার ঘুচিয়ে বাংলাদেশকে আলোকজ্জ্বল সমৃদ্ধ ভবিষ্যতের পথে এগিয়ে নেয়ার জন্য আগামী নির্বাচনে তাকে সমর্থন দেয়ার আহবান করেছেন তিনি। সৈয়দ মাহমুদুল ইলাহ্ (লিলু) আরো বলেন, আমি জন্ম লগ্ন থেকে আওয়ামী রাজনীতি করি।

শেখ হাসিনার আদর্শের প্রতি আমি অনুগত এবং বিশ^াস করি আমার রাজনৈতিক সামাজিক, সাং¯ৃ‹তিক, ধর্মীয় ও দলীয় ক্ষেত্রে বিচার করলে আওয়ামীলীগের নৌকা প্রতিকে মনোনয়ন পাওয়ার একমাত্র যোগ্য ব্যক্তিও আমি।

দেশ সেবার ব্রত নিয়ে প্রথম জীবনে প্রতিরক্ষা বাহিনীত যোগদান করেন। পরবর্তীতে নিজেকে একজন সফল ব্যবসায়ী হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেন। গড়ে তোলেন কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান। ব্যবসা পরিচালনাকালীন সময়ে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাথে যোগাযোগ রক্ষা করতে গিয়ে অবগত হন সমাজের বিভিন্ন স্তরে চলমান দূর্নীতির।

এই মানুষ রূপীদের মুখোসের আড়ালে থাকা দুর্নীতি উন্মোচনের জন্য হাতে তুলে নেন ক্যামেরা আর মাইক্রোফোন। অধ্যবসায় আর অন্যায়ের বিরুদ্ধে আপোষ না করার কারণে আজ তিনি সফল ব্যবসায়ী থেকে হয়েছেন নির্ভীক সাংবাদিক। তার ক্যামেরায় উঠে আসে সমাজের নামি-দামি মানুষের অপকর্মের খতিয়ান। সরকারি প্রচারিত হতে থাকে গণমাধ্যম বাংলাদেশ টেলিভিশনের শেষ কোথায়।