পঞ্চগড়ে এক নারীর মানবতার জীবন


পঞ্চগড়ে এক নারীর মানবতার জীবন কাহীনি আপনারা যে মেয়েটির ছবি দেখছেন, তার নাম মোছাঃ রহিমা বেগম। এনার পিতা মৃত আমির উদ্দীন। গ্রাম ডাঙ্গাপাড়া সাতমেরা ইউনিয়নের বাসিন্দা।
তিনি এক সন্তানের মা, একসময় দেখতে খুব সুন্দর এবং সুস্বাস্থের অধিকারী ছিলেন মাঠে-ঘাটে কাজ করে তার সংসারের উন্নতি করার জন্য চেষ্টা করেছিলেন ছিলেন। তার বিয়ে হয় ৬ নং সাতমেরা ইউনিয়নের কামারপাড়া গ্রামের আব্দুর রহমানের এর পুএ মোঃ সাদ্দাম হোসেনের সাথে। ভালই চলছিল তাদের সংসার জীবন,রহিমার পরিবার জানান একদিন হঠাৎ রহিমার স্বামী রহিমাকে বেতর মারপিট করলে তখন থেকে রহিমার এই অবস্থা ।
তিনি এখন আর চলাফেরা করতে পারে না।অনেক চিকিৎসাও করেছেন রহিমার পরিবার কিন্তু রহিমার শরীরের কোন উন্নতি হচ্ছে না এদিকে রহিমার স্বামীও তাকে আর দেখা শোনা করেন না। এবিষয়ে রহিমার পরিবার জেলা প্রশাসক বরাবরে একটি অভিযোগো করেছিলেন। এবং রহিমাকে জেলা প্রশাসকের কাছে তার অবস্থা দেখার জন্য নিও গিয়েছিলেন জেলা প্রশাসক মহোদয় রহিমার পরিবারকে বেশ কিছু আর্থিক সহযোগিতা করেছেন কিন্তু এখন পর্যন্ত প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোন আইনানুগ সহযোগিতা পান নাই রহিমার পরিবার এবিসয়ে বিচার চান তারা।
কেন রহিমার স্বামী রহিমাকে মারপিট করে এখন তার পাশে থাকবে না। তারা বলেন আমরা গরীব অসহায় খেয়ে না খেয়ে জীবন কালাতিপাত ও মানবতার জীবন অতিবাহিত করছি। আমরা প্রশাসনের সহযোগিতা চাই। মোঃ সাদ্দাম হোসেন যেন তার স্ত্রী ও সন্তানকে ভরণপোষণের দায়িত্ব নেন আর আমরা কিছুই চাইনা।
তাইতো বলতে ইচ্ছা করছে, মানুষ মানুষের জন্যে, জীবন জীবনের জন্যে একটু সহানু প্রীতি মানুষ কি পেতে পারেনা ও বন্ধু, মানুষ যদি সে না হয় মানুষ দানব কি কখনো হয় মানুষ, পুরোনো ইতিহাস ফিরে এলে লজ্জা কি তুমি পাবেনা ও বন্ধু মানুষ মানুষের জন্যে।