প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্পদের স্থানান্তর বিশ্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার ক্ষেত্রে অনেক দেশের জন্য মৌলিক বাঁধা। ২০৩০ সালের মধ্যে ইউএসসি এবং এসডিজির লক্ষ পুরণে স্বাস্থ্য সুরক্ষায় অর্থায়ন গুরুত্বপুর্ণ ভুমিকা পালন করবে। আমি বিশ্বাস করি আঞ্চলিক এবং বৈশ্বিক পর্যায়ে দেশে দেশে সহযোগীতা স্বাস্থ্য সুরক্ষার পথ নিশ্চিত করবে। আর, জলবায়ু সম্মলনে দেয়া ভাষণে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশের মত দেশগুলোর জন্য ন্যায্যতা নিশ্চিত করতে হবে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশ দেখিয়েছে কিভাবে আগাম সতর্কতা এবং সমন্বিত ব্যবস্থায় দুর্যোগ মোকাবেলায় একটা বড় ধরণের পার্থক্য করতে পারে। আমাদের এক সাথে কাজ করতে হবে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটা নিরাপদ পৃথিবী উপহার দেয়ার জন্য।
পরে, টিকাদান কর্মসূচিতে সফলতার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে 'ভ্যাকসিনেশন হিরো' পদকে ভূষিত করে গ্লোবাল অ্যালায়েন্স ফর ভ্যাকসিন এন্ড ইম্যুনাইজেশন (জিএভিআই)।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, 'যে পুরস্কার পেলাম, এটা আমার না, এটা বাংলাদেশের জনগণের।'
অন্যদিকে, জাতিসংঘ সদর দপ্তরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকে, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে বাংলাদেশ, চীন, মিয়ানমার- ত্রিপাক্ষিক ওয়ার্কিং কমিটি করতে সম্মত হয়।
চীনের মধ্যস্থতায় এই বৈঠকে সব পক্ষই একমত হয় যে, রোহিঙ্গাদের দ্রুত ফেরাতে না পারলে এই অঞ্চলে উগ্রবাদ মাথাচাড়া দিতে পারে।