নাগরপুর সদর ইউনিয়নে
উপ-নির্বাচন চেয়ারম্যান প্রার্থী হুরমুজ জনগণের দ্বারে দ্বারে


আসন্ন ২৫ জুলাই টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার সদর ইউনিয়ন পরিষদের উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সেই নির্বাচনকে সামনে রেখে ইউপি চেয়ারম্যান প্রার্থী মো. মনজুর মুর্শেদ হুরমুজ চশমা প্রতীক নিয়ে বর্ষার পানি অপেক্ষা করে রোধ বৃষ্টি মাথায় নিয়ে সাধারণ জনগণের দ্বারে দ্বারে গিয়ে দিনরাত প্রচার-প্রচারনা ও গনসংযোগ চালিয়ে নির্বাচনী এলাকায় আলোড়ন সৃষ্টি করে যাচ্ছেন।
চশমা প্রতীকের একাধিক সমর্থক জানান, মনজুর মুর্শেদ হুরমুজের জন্ম স্থান (বাড়ী) নাগরপুর ইউনিয়নের দক্ষিণাঞ্চল আন্দিবাড়ী গ্রামে এবং তিনি দীর্ঘদিন ধরে নাগরপুর সদরে বসবাস করে ব্যবসা চালিয়ে আসছেন।
দুটি এলাকায় আত্বীয়-স্বজনরা মনজুর মুর্শেদ হুরমুজের নির্বাচনী কাজ চালিয়ে যাওয়ায় সময়ের সাথে পাল্লা দিয়ে সাধারণ ভোটাররা দিনদিন চশমা প্রতীকের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। সাধারণ জনগণ দিনদন চশমা প্রতীকে দিকে এভাবে ঝুঁকতে থাকলে আগামী ২৫ জুলাই চশমা প্রতীক নিয়ে মনজুর মুর্শেদ হুরমুজ বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবে কোন সন্দেহ নাই।
চেয়ারম্যান প্রার্থী মনজুর মুর্শেদ হুরমুজ বলেন, সাবেক মন্ত্রী নুরমোহাম্মদ খানের হাত ধরে আমার রাজনৈতিক জীবন শুরু হয় এবং আমি সব সময় নাগরপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মো. আব্দুস সামাদ দুলালের পথ অনুসরন করে সামনে দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এছাড়া আমাদের স্থানীয় সাংসদ আহসানুল ইসলাম টিটুর বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তার বক্তব্য শুনে মুগ্ধ হয়ে এবং তার স্বচ্ছ রাজনৈতিক ধ্যান ধারনা দেখে আমি নির্বাচনে আসার জন্য মনস্থির করি।
সেই মোতাবেক তাদের পথ অনুসরন করে আমি আগামী উপ-নির্বাচনের প্রচারনা চালিয়ে এলাকার সকল ভোটারের দ্বার প্রান্তে গিয়ে আমার চশমা প্রতীকের ভোট প্রার্থনা করে যাচ্ছি।
নির্বাচনী এলাকায় যেভাবে জনগণের সমর্থন পাচ্ছি আশা করি ২৫ জুলাই আমি বিপুল ভোটের ব্যবধানে বিজয়ী হবো ইনশাল্লাহ।
তিনি আরো বলেন, আমি নির্বাচিত হলে এলাকার জনগণকে সাথে নিয়ে বাল্যবিয়ে, মাদক ও সন্ত্রাস মুক্ত করে এ ইউনিয়নে ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করবো।
আসন্ন নাগরপুর ইউনিয়নের উপ-নির্বাচনেকে সামনে রেখে মো. মনজুর মুর্শেদ হুরমুজ চশমা প্রতীক নিয়ে নির্বাচনী এলাকার প্রতিটি ভোটারের দ্বারে দ্বারে উপস্থিত হয়ে তাদের সুখ-দুঃখের কথা শুনে ভোটাদের বিভিন্ন প্রকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নির্বাচনী প্রচার-প্রচারনা চালিয়ে নির্বাচনী এলাকায় নির্বাচনী আমেজ সৃষ্টি করে যাচ্ছেন।
উল্লেখ্যঃ গত ৩১ মার্চ অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ইউপি চেয়ারম্যান পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ গ্রহণ করায় পদটি শুন্য হয়ে যায়। উক্ত ইউনিয়নে আগামী ২৫ জুলাই উপ-নির্বাচনের দিন ধার্য করা হয়।